December 24, 2024, 4:57 pm
সাইফুল্লাহ নাসির,আমতলী,বরগুনাঃ কঠোর নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে বরগুনার আমতলীতে জেলার সবচেয়ে বড় শ্মশান দীপাবলি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে।
এ উপলক্ষে শহরের কেন্দ্রীয় মহাশ্মশানে শনিবার (১১ই নভেম্বর) সন্ধ্যা সাতটাশ মৃত স্বজনদের আত্মার শান্তি কামনায় মোমবাতি ও প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেছেন হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা।
মহাশ্মশানে স্বজনদের আত্মার শান্তি কামনায় প্রতিবছরের মতো এবারও সমাগম হয়েছেন পূজা-অর্চনার জন্য।
পাশাপাশি এ সময় অনেকেই মৃতদের পছন্দের খাবার সমাধিতে রেখে উৎসর্গ করা হয়। তাই স্বজনদের সমাধিতে কেউ মোমবাতি, প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন।
আবার কেউ কেউ মৃত ব্যক্তির পছন্দের খাবার দিয়ে নৈবেদ্য সাজিয়ে স্মরণ ও আত্মার শান্তি কামনা করেন।
এদিকে মৃত ব্যক্তিদের স্বজনরা যারা দেশে থাকেন না।
স্বজনরা মনে করেন প্রয়াতদের পাশাপাশি এ সময় অনেকেই মৃতদের পছন্দের খাবার সমাধিতে রেখে উৎসর্গ করা হয়। তাই স্বজনদের সমাধিতে কেউ মোমবাতি,প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করেন।
আবার কেউ কেউ মৃত ব্যক্তির পছন্দের খাবার দিয়ে নৈবেদ্য সাজিয়ে স্মরণ ও আত্মার শান্তি কামনা করেন।
এদিকে মৃত ব্যক্তিদের স্বজনরা যারা দেশে থাকেন না। সমাধিতে পূজা-অর্চনা করলে তাদের আত্মা শান্তি পায়।
পাশাপাশি এ সময় অনেকেই মৃতদের পছন্দের খাবার সমাধিতে রেখে উৎসর্গ করা হয়। তাই স্বজনদের সমাধিতে কেউ মোমবাতি, প্রদীপ প্রজ্জ্বলনও করেন।আবার কেউ কেউ মৃত ব্যক্তির পছন্দের খাবার দিয়ে নৈবেদ্য সাজিয়ে স্মরণ ও আত্মার শান্তি কামনা করেন।
এদিকে মৃত ব্যক্তিদের স্বজনরা যারা দেশে থাকেন না।
সেসব মৃত ব্যক্তিদের সমাধিগুলোকে কমিটির পক্ষ থেকে আলাদা রঙ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। পাশাপাশি সমাধিগুলোতে শ্মশান কমিটির উদ্যোগে দীপাবলি উৎসবের দিন সন্ধ্যায় মোমবাতি, ধুপকাঠি ও প্রদীপ প্রজ্জ্বলন করা হয়।
যদিও সনাতন ধর্মাবলম্বীরা ছাড়াও শশ্মানে অনেকেই দীপাবলির আয়োজন দেখতে আসেন। এদিকে প্রতিবছরের মতো এবারও ভারত, নেপাল থেকে শুরু করে দেশের বিভিন্ন স্থান থেকে স্বজনদের সমাধিতে প্রদীপ ও মোমবাতি প্রজ্জ্বলনের জন্য স্বজনরা এসেছেন।
আজ রাতের এই স্মসান দীপাবলি অত্র কমিটির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি সাংবাদিক বিকাশ পালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আমতলী উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র মোঃ মতিয়ার রহমান।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ,ধর্মীয় শীর্ষ ব্যাক্তিবর্গ,সুশীল সমাজ, সাংবাদিক ও সর্ব শ্রেনী পেশার জনসাধারণ।